সমিতি মেঘনা সিমেন্ট মিলস লিঃ এর কিং ব্রান্ড সিমেন্ট এজেন্সি গ্রহণ করেছে। এ প্রকল্প বিনিয়োগের পরিমাণ ১০,০০,০০,০০০ টাকা। এ প্রকল্পে ২৪ জন কিং ব্র্যান্ডের সিমে
ভৌত অবকাঠামো তৈরির মূল উপকরণ সিমেন্ট ও রড। দেশের অবকাঠামো উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখছে স্বনামধন্য বসুন্ধরা গ্রুপের বসুন্ধরা ও কিং ব্র্যান্ড সিমেন্ট। ভালো মানের সিমেন্ট উৎপাদনের কারণে সকল বৃহৎ স্থাপনা নির্মানে এককভাবে বসুন্ধরা গ্রুপের সিমেন্ট ব্যবহার করা হচ্ছে। ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত দেশীয় মালিকানার বেসরকারি খাতের প্রথম মিল মেঘনা সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিতে কিং ব্র্যান্ডের সিমেন্ট উৎপাদিত হয়। এটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি। পরে বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্সের অধীনে বসুন্ধরা সিমেন্ট বাজারে নিয়ে আসে। এখন দিনে ১৪ হাজার মেট্রিক টন সিমেন্ট উৎপাদনের সক্ষম, যা দেশের মোট উৎপাদন ক্ষমতার ১৫ শতাংশ। সক্ষমতা যা, উৎপাদনও প্রায় সমান। বাজারে বিক্রির দিক দিয়ে কিং ব্যান্ড সিমেন্ট কখনো প্রথম, কখনো দ্বিতীয় অবস্থানে থাকে।
পদ্মা সেতুর নদীশাসনের কাজ করছে চীনের সিনো হাইড্রো নামের একটি প্রতিষ্ঠান। তারা শুরু থেকে এককভাবে বসুন্ধরা সিমেন্ট ব্যবহার করছে। পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়কে আবদুল মোনেম লিমিটেড এককভাবে বসুন্ধরা সিমেন্ট ব্যবহার করেছে। মূল সেতু নির্মাণে একমাত্র দেশীয় কোম্পানি হিসেবে বসুন্ধরার সিমেন্ট ব্যবহৃত হচ্ছে। এর বাইরে একটি বিদেশি কোম্পানির সিমেন্ট ব্যবহৃত হচ্ছে।
ঢাকার উড়াল সড়ক বা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে হচ্ছে শতভাগ বসুন্ধরা সিমেন্ট দিয়ে। মেট্রোরেল প্রকল্পেও একমাত্র বসুন্ধরা সিমেন্ট ব্যবহৃত হচ্ছে। মিরপুর ডিওএইচএস-ইসিবি চত্বরে যে ফ্লাইওভার হবে, সেটিতে সিমেন্ট সরবরাহের চুক্তি সই করেছে বসুন্ধরা। মহেশখালীর মাতারবাড়ী কয়লাবিদ্যুৎ প্রকল্পেও বসুন্ধরা সিমেন্ট ব্যবহৃত হচ্ছে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র, চট্টগ্রামে এস আলমের বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পেও বসুন্ধরা সিমেন্ট সরবরাহ করছে। এর বাইরে আরও অনেক প্রকল্পে বসুন্ধরা সিমেন্ট ব্যবহৃত হচ্ছে।
বাজারে থাকা অন্য দশটি সিমেন্ট থেকে গুণে মানে সেরা হচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপের কিং ব্র্যান্ড সিমেন্ট। সাশ্রয়ী খরচে বাড়ি কিংবা প্রতিষ্ঠান নির্মাণে তাই এই সিমেন্টের জুরি নেই